ব্লগে অর্থ আসে SEO ফ্রেন্ডলি আর্টিকেলে..
ব্লগিং থেকে আয় করতে হলে আপনার কন্টেন্ট হতে হবে SEO ফ্রেন্ডলি। আপনার লেখা আর্টিকেলের SEO যত ভালো হবে, আপনার কন্টেন্ট তত বেশি Rank করবে। এতে ট্রাফিক বাড়বে এবং সাথে পাল্লা দিয়ে বাড়বে আপনার ইনকামও। এই বিষয়ে বিস্তারিত জানতে পড়ে ফেলুন,
বাংলা ব্লগিং করে টাকা আয়…
বাংলায় ব্লগিং করে আপনি দুই বছরের মধ্যেই ৭০০- ১০০০ ডলার পর্যন্ত আয় করতে পারবেন। এই আয় আসে অ্যাড রেভিনিউ ভিত্তিক। যেমন Google AdSense কিংবা Ezoic এর মাধ্যমে আপনি অর্থ উপার্জন করতে পারেন।
ইংরেজি ব্লগিং করে টাকা আয়…
ইংরেজি কন্টেন্ট লিখে ব্লগিং করলে আপনি আরও বেশি উপার্জন করবেন বাংলায় ব্লগিং এর চেয়ে। এর কারণ, ইংরেজি ব্লগে ট্রাফিক বেশি আসে আমেরিকা, কানাডা কিংবা অস্ট্রেলিয়া’র মতো দেশ থেকে। ওখানকার ভিজিটর যদি আপনার ব্লগে প্রদর্শিত অ্যাড এ ক্লিক করে,
তাহলে প্রচুর রেভিনিউ জেনারেট করতে পারবেন আপনি। আপনি প্রথম বছরেই ২৫ থেকে ৫০ হাজার ডলার আয় করতে পারবেন ইংরেজি ব্লগিং করে। অবশ্যই মনে রাখবেন, ব্লগে অধিক ট্রাফিক পেতে হলে অবশ্যই SEO করতে হবে।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর মাধ্যমে টাকা আয়…
আপনি যখন ব্লগে কন্টেন্ট লিখবেন, তখন লেখার সঙ্গে পণ্য বা পরিষেবাটির Link আপনার ব্লগে যুক্ত করে দিবেন। আপনার পাঠক অথবা ভিজিটর যখনই সেই Link ক্লিক করবেন বা পণ্যটি কিনবেন তখন আপনি বেশ ভালো রকমের কমিশন পাবেন। এই পদ্ধতিকে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং বলে। বাংলা ব্লগা দারাজের অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করা যায়! আর ইংরেজি ব্লগে অ্যামাজন, ক্লিকডিল, আলীবাবা ইত্যাদি ইকমার্স সাইটের মার্কেটিং করা যায়।
নিজের পণ্য বিক্রি করুন ব্লগিং এর মাধ্যমে…
আপনি মোটা অঙ্কের টাকা আয় করতে পারেন এটির মাধ্যমে। ধরুন আপনি খুব ভালো কেক কিংবা ফার্স্ট ফুড তৈরি করতে পারেন ঘরে বসেই। পণ্যের বিক্রি, মূল্য নির্ধারন করুন এবং তা লিখে দিন আপনার ব্লগে। এরপর অর্থ আদান-প্রদানের মাধ্যম রাখতে পারেন বিকাশ, নগদের মতো সহজ মাধ্যমগুলো। এভাবে নিজের পণ্য বিক্রি করেও ব্লগিং এর মাধ্যমে সহজেই প্রচুর টাকা আয় করতে পারবেন।
বিস্তারিত এখানে দেখতে পারেন