...
ই-নলেজ অতিক্রম করলো লক্ষাধিক সদস্যের এক বিশাল মাইলফলক!বিস্তারিত...

জানাজার সামনে সংক্ষিপ্ত কিছু বয়ান বলেতে চাই নিচের লেখাটি একটু সাজিয়ে লিখে দিবেন কেউ?

"আল-কোরআন" বিভাগে জিজ্ঞাসা করেছেন (নবীন) (89 পয়েন্ট)   302 বার প্রদর্শিত
মুসলিমরা বিশ্বাস করে এই পার্থিব জীবনটি আখিরাতের অনন্ত জীবনের প্রস্তুতি কাল। যখন কোন মুসলমান মারা যায় তখন তাকে সাদা কাপড় পড়িয়ে যথাযথ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে সমাহিত করা হয়। মুসলিমরা এটিকে মৃতের প্রতি শেষ কর্তব্য এবং এই পার্থিব জীবনের ক্ষনস্থায়িত্বের ব্যাপারে পুনরায় স্মরণ করার একটি সুযোগ মনে করে

بل تؤثرون الحياة الدنيا والآخرة خير وأبقى. سورة الأعلى : 16-17

কিন্তু তোমরা পার্থিব জীবনকে পছন্দ করে থাকো। অথচ আখেরাতের জীবনই উত্তম ও চিরস্থায়ী। (সূরা আ’লা ১৬-১৭)

দুনিয়া আখেরাতের শষ্যক্ষেত্র। দুনিয়ার প্রতিটি কাজেরই হিসাব দিতে হবে পরকালে। তাই দুনিয়া যাতে মানুষকে পরকাল সম্পর্কে গাফেল করে না ফেলে, সে জন্য বেশি বেশি মৃত্যুর স্মরণ করতে হবে।

দুনিয়াটা পরীক্ষার হল ;আর আমরা সকলেই পরীক্ষার্থী। 

বালেগ হওয়ার পর থেকে মৃত্যু অবধি প্রতিটি মুহূর্তই পরীক্ষার সময়কাল। 

হযরত মুহাম্মদ সা. হলেন বিশ্ব জাহানের শিক্ষক। আমাদের নিকট পাঠ্যপুস্তকটি (আল্লাহর বাণী) পৌঁছে দেওয়া, তা পড়িয়ে শোনানো, প্রয়োজনীয় ব্যাখ্যা প্রদান এবং ব্যবহারিক দিকটি হাতে -কলমে শিখিয়ে দেওয়াই ছিল তাঁর দায়িত্ব যা তিনি পরিপূর্ণ রূপে পালন করে গেছেন।

আসুন জানি আল্লাহ তাআলার বাণী:

৬৭: আল-মুলক,:আয়াত: ২,

الَّذِیْ خَلَقَ الْمَوْتَ وَ الْحَیٰوةَ لِیَبْلُوَكُمْ اَیُّكُمْ اَحْسَنُ عَمَلًاؕ وَ هُوَ الْعَزِیْزُ الْغَفُوْرُۙ

"তোমাদের মধ্যে কে কর্মক্ষেত্রে বেশী ভালো বা অগ্রগামী তা পরীক্ষা করে দেখার জন্যেই আল্লাহ জীবন সৃষ্টি ও মৃত্যুর ব্যবস্থা করেছেন। সেই সাথে তোমরা যাতে অনুধাবন করতে পারো তিনি মহাপরাক্রমশালী ও সত্যিকারের ক্ষমাশীল।"

ব্যাখ্যা-১. আল্লাহ মানুষকে ভালো-মন্দ উভয় গুণ দিয়েই পৃথিবীতে প্রেরণ করেছেন। অতঃপর কোনটি ভালো এবং কোনটি মন্দ তা জানার জন্য গাইডলাইন হিসেবে পাঠিয়েছেন কিতাব। শুধু কিতাবই নয়; প্রশিক্ষক হিসেবে মানুষেরই মধ্য থেকে প্রেরণ করেছেন একজন রাসুল। সকলকেই দিয়েছেন ন্যায়-অন্যায় বোঝার ক্ষমতা সম্পন্ন আকল বা কমনসেন্স

আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘প্রতিটি ব্যক্তিকেই শেষ পর্যন্ত মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করতে হবে। আর তোমরা কিয়ামতের দিন প্রত্যেকেই নিজ নিজ কর্মফল পুরোপুরি লাভ করবে। তবে সফল হবে সে সব ব্যক্তি, যারা জাহান্নামের আগুণ থেকে মুক্তি পাবে এবং যাদেরকে জান্নাত দাখিল করা হবে। প্রকৃতপক্ষে এ দুনিয়া প্রতারণাময় একটি বস্তু ছাড়া আর কিছুই নয়।’ (সুরা আল-ইমরান : আয়াত ১৮৫)

সুতরাং দুনিয়ার ক্ষনস্থায়ী জীবনকে প্রাধান্য দেয়া যাবে না। পরকালের চিরস্থায়ী জীবনের সফলতা লাভে সব সময় মৃত্যুর স্মরণকেই অন্তরে বাঁচিয়ে রাখতে হবে। তবেই পরকালীন জীবন হবে সফল।

বিজ্ঞাপন

দুনিয়ার জীবনের বসবাস ও মৃত্যুর স্মরণ সম্পর্কে হাদিসে এসেছে-

হজরত ইবনে ওমর রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন, ‘একদিন রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আমার বাহুমূল আকড়ে ধরে বললেন, ‘দুনিয়ায় (জীবন) এমনভাবে কাটাও, যেন তুমি একজন পথিক বা মুসাফির।

ইবনে ওমর রাদিয়াল্লাহু আনহু প্রায়ই বলতেন, ‘তুমি যখন সন্ধ্যায় উপনীত হও, তখন সকালের জন্য অপেক্ষা করো না। আর যখন সকাল হয়ে যায়, তখন সন্ধ্যার জন্য অপেক্ষা করো না। সুস্বাস্থ্যের দিনগুলোতে রোগ-ব্যাধির জন্য প্রস্তুতি গ্রহণ করো। আর জীবিত থাকাকালে মৃত্যুর জন্য প্রস্তুতি গ্রহণ করো।’ (বুখারি)

পরিশেষে...

কার মৃত্যু কখন কোথায় হবে তা কেউ জানে না। এটা একমাত্র আল্লাহ তায়ালাই জানেন। হতে পারে তা আজই কিংবা আগামীর যেকোনো দিন। আল্লাহ তায়ালা তার দিনক্ষণ এভাবেই স্থির করে রেখেছেন যে, কারও মৃত্যু সেই নির্দিষ্ট সময়ের একপলক আগেও হবে না, একপলক পরেও নয়। এ সম্পর্কে আল্লাহ বলেন, ‘আল্লাহর অনুমতি ছাড়া কারও মৃত্যু হতে পারে না, যেহেতু তার মেয়াদ স্থিরীকৃত।’ (সুরা আলে-ইমরান, আয়াত: ১৪৫)

وَمَا كَانَ لِنَفْسٍ أَن تَمُوتَ إِلَّا بِإِذْنِ اللَّهِ كِتٰبًا مُّؤَجَّلًا ۗ وَمَن يُرِدْ ثَوَابَ الدُّنْيَا نُؤْتِهِۦ مِنْهَا وَمَن يُرِدْ ثَوَابَ الْءَاخِرَةِ نُؤْتِهِۦ مِنْهَا ۚ وَسَنَجْزِى الشّٰكِرِينَ

আর আল্লাহর হুকুম ছাড়া কেউ মরতে পারে না-সেজন্য একটা সময় নির্ধারিত রয়েছে। বস্তুতঃ যে লোক দুনিয়ায় বিনিময় কামনা করবে, আমি তাকে তা দুনিয়াতেই দান করব। পক্ষান্তরে-যে লোক আখেরাতে বিনিময় কামনা করবে, তা থেকে আমি তাকে তাই দেবো। আর যারা কৃতজ্ঞ তাদেরকে আমি প্রতিদান দেবো

(QS. সূরা আল ইমরান  আয়াত 14)

দোয়া করি আল্লাহ যেন অনাকে  জান্নাত দান করুন।

আল্লাহ আমাদের সকলকে নেক বান্দা হিসেবে কবুল করুক।আমিন আমিন- ছুম্মা আমিন)

আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহকে জীবিত থাকাকালেই মৃত্যুর প্রস্তুতি গ্রহণ করার তাওফিক দান করুন। মুত্যুর স্মরণের মাধ্যমে পরকালের চিরস্থায়ী জীবনের সফলতা ও নাজাত লাভের তাওফিক দান করুন। আমিন।

লিংক কপি হয়েছে!



1 উত্তর

0 পছন্দ 0 অপছন্দ

আসসালামুয়ালাইকুম।

আসলে, আমাদের এই মানব জীবন ক্ষণস্থায়ী।আমাদের মূল লক্ষ্য হচ্ছে আখিরাতে আল্লাহর রহমত এবং জান্নাত অর্জন করা।

মুসলিমরা বিশ্বাস করে এই পার্থিব জীবনটি আখিরাতের অনন্ত জীবনের প্রস্তুতি কাল।

যখন কোন মুসলমান মারা যায় তখন তাকে সাদা কাপড় পড়িয়ে যথাযথ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে সমাহিত করা হয়। মুসলিমরা এটিকে মৃতের প্রতি শেষ কর্তব্য এবং এই পার্থিব জীবনের ক্ষনস্থায়িত্বের ব্যাপারে পুনরায় স্মরণ করার একটি সুযোগ মনে করে।

মহান আল্লাহ তায়ালা পবিত্র কুরআনে বলেন,


بل تؤثرون الحياة الدنيا والآخرة خير وأبقى. سورة الأعلى : (সূরা আল আ'লা ,আয়াত ১৬-১৭)


কিন্তু তোমরা পার্থিব জীবনকে পছন্দ করে থাকো। অথচ আখেরাতের জীবনই উত্তম ও চিরস্থায়ী। (সূরা আ’লা ১৬-১৭)


দুনিয়া আখেরাতের শষ্যক্ষেত্র। দুনিয়ার প্রতিটি কাজেরই হিসাব দিতে হবে পরকালে। তাই দুনিয়া যাতে মানুষকে পরকাল সম্পর্কে গাফেল করে না ফেলে, সে জন্য বেশি বেশি মৃত্যুর স্মরণ করতে হবে।


দুনিয়াটা পরীক্ষার হল ;আর আমরা সকলেই পরীক্ষার্থী। 


বালেগ হওয়ার পর থেকে মৃত্যু অবধি প্রতিটি মুহূর্তই পরীক্ষার সময়কাল। 


আমাদের নবী হযরত মুহাম্মদ সা. হলেন বিশ্ব জাহানের শিক্ষক। আমাদের নিকট আল্লাহর বাণী পৌঁছে দেওয়া, তা পড়িয়ে শোনানো, প্রয়োজনীয় ব্যাখ্যা প্রদান এবং ব্যবহারিক দিকগুলো হাতে -কলমে শিখিয়ে দেওয়াই ছিল তাঁর দায়িত্ব যা তিনি পরিপূর্ণ রূপে পালন করে গেছেন।


পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তায়ালা বলেন,

 (আল-মুলক,:আয়াত: ২,)


الَّذِیْ خَلَقَ الْمَوْتَ وَ الْحَیٰوةَ لِیَبْلُوَكُمْ اَیُّكُمْ اَحْسَنُ عَمَلًاؕ وَ هُوَ الْعَزِیْزُ الْغَفُوْرُۙ


"তোমাদের মধ্যে কে কর্মক্ষেত্রে বেশী ভালো বা অগ্রগামী তা পরীক্ষা করে দেখার জন্যেই আল্লাহ জীবন সৃষ্টি ও মৃত্যুর ব্যবস্থা করেছেন। সেই সাথে তোমরা যাতে অনুধাবন করতে পারো তিনি মহাপরাক্রমশালী ও সত্যিকারের ক্ষমাশীল।"


আল্লাহ মানুষকে ভালো-মন্দ উভয় গুণ দিয়েই পৃথিবীতে প্রেরণ করেছেন। অতঃপর কোনটি ভালো এবং কোনটি মন্দ তা জানার জন্য গাইডলাইন হিসেবে পাঠিয়েছেন কিতাব। শুধু কিতাবই নয়; প্রশিক্ষক হিসেবে মানুষেরই মধ্য থেকে প্রেরণ করেছেন একজন রাসুল। সকলকেই দিয়েছেন ন্যায়-অন্যায় বোঝার ক্ষমতা।


আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘প্রতিটি ব্যক্তিকেই শেষ পর্যন্ত মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করতে হবে। আর তোমরা কিয়ামতের দিন প্রত্যেকেই নিজ নিজ কর্মফল পুরোপুরি লাভ করবে। তবে সফল হবে সে সব ব্যক্তি, যারা জাহান্নামের আগুণ থেকে মুক্তি পাবে এবং যাদেরকে জান্নাত দাখিল করা হবে। প্রকৃতপক্ষে এ দুনিয়া প্রতারণাময় একটি বস্তু ছাড়া আর কিছুই নয়।’ (সুরা আল-ইমরান : আয়াত ১৮৫)



সুতরাং দুনিয়ার ক্ষনস্থায়ী জীবনকে প্রাধান্য দেয়া যাবে না। পরকালের চিরস্থায়ী জীবনের সফলতা লাভে সব সময় মৃত্যুর স্মরণকেই অন্তরে বাঁচিয়ে রাখতে হবে। তবেই পরকালীন জীবন হবে সফল।


দুনিয়ার জীবনের বসবাস ও মৃত্যুর স্মরণ সম্পর্কে হাদিসে এসেছে-


হজরত ইবনে ওমর রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন, ‘একদিন রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আমার বাহুমূল আকড়ে ধরে বললেন, ‘দুনিয়ায় (জীবন) এমনভাবে কাটাও, যেন তুমি একজন পথিক বা মুসাফির।

ইবনে ওমর রাদিয়াল্লাহু আনহু প্রায়ই বলতেন, ‘তুমি যখন সন্ধ্যায় উপনীত হও, তখন সকালের জন্য অপেক্ষা করো না। আর যখন সকাল হয়ে যায়, তখন সন্ধ্যার জন্য অপেক্ষা করো না। সুস্বাস্থ্যের দিনগুলোতে রোগ-ব্যাধির জন্য প্রস্তুতি গ্রহণ করো। আর জীবিত থাকাকালে মৃত্যুর জন্য প্রস্তুতি গ্রহণ করো।’ (বুখারি)


পরিশেষে...


কার মৃত্যু কখন কোথায় হবে তা কেউ জানে না। এটা একমাত্র আল্লাহ তায়ালাই জানেন। হতে পারে তা আজই কিংবা আগামীর যেকোনো দিন। আল্লাহ তায়ালা তার দিনক্ষণ এভাবেই স্থির করে রেখেছেন যে, কারও মৃত্যু সেই নির্দিষ্ট সময়ের একপলক আগেও হবে না, একপলক পরেও নয়। এ সম্পর্কে আল্লাহ বলেন, ‘আল্লাহর অনুমতি ছাড়া কারও মৃত্যু হতে পারে না, যেহেতু তার মেয়াদ স্থিরীকৃত।’ (সুরা আলে-ইমরান, আয়াত: ১৪৫)


وَمَا كَانَ لِنَفْسٍ أَن تَمُوتَ إِلَّا بِإِذْنِ اللَّهِ كِتٰبًا مُّؤَجَّلًا ۗ وَمَن يُرِدْ ثَوَابَ الدُّنْيَا نُؤْتِهِۦ مِنْهَا وَمَن يُرِدْ ثَوَابَ الْءَاخِرَةِ نُؤْتِهِۦ مِنْهَا ۚ وَسَنَجْزِى الشّٰكِرِينَ


 

আর আল্লাহর হুকুম ছাড়া কেউ মরতে পারে না-সেজন্য একটা সময় নির্ধারিত রয়েছে। বস্তুতঃ যে লোক দুনিয়ায় বিনিময় কামনা করবে, আমি তাকে তা দুনিয়াতেই দান করব। পক্ষান্তরে-যে লোক আখেরাতে বিনিময় কামনা করবে, তা থেকে আমি তাকে তাই দেবো। আর যারা কৃতজ্ঞ তাদেরকে আমি প্রতিদান দেবো


(সূরা আল ইমরান  আয়াত 14)


দোয়া করি আল্লাহ যেন অনাকে  জান্নাত দান করুন।


আল্লাহ আমাদের সকলকে নেক বান্দা হিসেবে কবুল করুক।আমিন আমিন- ছুম্মা আমিন)


আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহকে জীবিত থাকাকালেই মৃত্যুর প্রস্তুতি গ্রহণ করার তাওফিক দান করুন। 

আমরা যেন নবীজির সুন্নত মেনে চলতে পারি।

মুত্যুর স্মরণের মাধ্যমে পরকালের চিরস্থায়ী জীবনের সফলতা ও নাজাত লাভের তাওফিক দান করুন। আমিন।


উত্তর প্রদান করেছেন (বিশারদ) (3,501 পয়েন্ট)  
ধন্যবাদ।        
মন্তব্য করা হয়েছে করেছেন (নবীন) (89 পয়েন্ট)  

সংশ্লিষ্ট প্রশ্নগুচ্ছ

0 টি উত্তর
"ইসলাম" বিভাগে জিজ্ঞাসা করেছেন অজ্ঞাতকুলশীল  
0 টি উত্তর
"আল-কোরআন" বিভাগে জিজ্ঞাসা করেছেন TUFAZZAL ISLAM (নবীন) (89 পয়েন্ট)  
0 টি উত্তর
"পড়াশোনা" বিভাগে জিজ্ঞাসা করেছেন TUFAZZAL ISLAM (নবীন) (89 পয়েন্ট)  
0 টি উত্তর

18,581 টি প্রশ্ন

19,469 টি উত্তর

2,568 টি মন্তব্য

102,919 জন সদস্য

ই-নলেজ কুয়েরি বাংলা ভাষায় সমস্যা সমাধানের একটি নির্ভরযোগ্য ওয়েবসাইট। এখানে আপনি প্রশ্ন-উত্তর করার মাধ্যমে নিজের সমস্যার সমাধানের পাশাপাশি দিতে পারেন অন্যদের সমস্যার নির্ভরযোগ্য সমাধান! বিভিন্ন ব্যক্তিগত সমস্যা, পড়ালেখা, ধর্মীয় ব্যাখ্যা, বিজ্ঞান বিষয়ক, সাধারণ জ্ঞান, ইন্টারনেট, দৈনন্দিন নানান সমস্যা সহ সকল বিষয়ে প্রশ্ন-উত্তর করতে পারবেন! প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার পাশাপাশি অনলাইনে বাংলা ভাষায় উন্মুক্ত তথ্যভান্ডার গড়ে তোলা আমাদের লক্ষ্য!
তাই আজই যুক্ত হোন ই-নলেজে আর বাড়িয়ে দিন আপনার জ্ঞানের গভীরতা...!
Empowering Novel Learners with Zeal (Enolez)



  1. Enolej Official Team

    75 টি পরীক্ষণ কার্যক্রম



  2. MdAUKhan

    1 টি পরীক্ষণ কার্যক্রম



  1. Dany Basset

    100 পয়েন্ট

    0 টি উত্তর

    0 মন্তব্য

    0 টি প্রশ্ন

  2. Mehdi Cassonnet

    100 পয়েন্ট

    0 টি উত্তর

    0 মন্তব্য

    0 টি প্রশ্ন

  3. Enolej Official Team

    24 পয়েন্ট

    4 টি উত্তর

    2 মন্তব্য

    4 টি প্রশ্ন

  4. ইফতেখার নাইম

    15 পয়েন্ট

    3 টি উত্তর

    0 মন্তব্য

    2 টি প্রশ্ন

  5. TamimAdnani

    6 পয়েন্ট

    0 টি উত্তর

    0 মন্তব্য

    1 প্রশ্ন

...